পাটই বাংলার শত বর্ষের ঐতিহ্য।পাটের ব্যবহার্য এবং অর্থনৈতিক গুরুত্বের কারণে পাটকে বাংলাদেশের সোনালি আশ বলা হয়।বাংলাদেশে বর্তমানে পৃথিবীর মাত্র ২৪ শতাংশ পাট জন্মে। এত উৎকৃষ্ট পাট পৃথিবীর অন্য কোথাও উৎপন্ন হয় না।
পাটের আঁশঃ পাটের আঁশ নরম উজ্জ্বল চক্চকে এবং ১-৪ মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়। তবে একক আঁশ কোষ ২-৬ মিলি মিটার লম্বা এবং ১৭-২০ মাইক্রণ মোট হয়। পাটের আঁশ প্রধানত সেলুলোজ এবং লিগনিন দ্বারা গঠিত। সাধারণত: পাট গাছ জৈব প্রক্রিয়ায় পানিতে জাগ দিয়ে আঁশ ছাড়ানো হয়।
সোনালি আশের বিভিন্ন পণ্য তৈরীর মাধ্যমে পাটের ব্যবহারের ব্যাপকতা সৃষ্টির মূল লক্ষ্য। এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে পাট হতে বিভিন্ন উপকরণ যেমন শিকা,ফ্লোর মেট, ফুলদানী, হেন্ডপার্স ইত্যাদি পণ্য তৈরী করানো শিখানো হবে। এই প্রশিক্ষণের মাধ্যমে উদ্যোক্তাদের।
বৈশ্বিক চাহিদার সাথে তাল মিলিয়ে পাটের তন্তুর মাধ্যমে তৈরী করা শিখানো হয়।